বৃটিশ সেনাবাহিনীতে চাকুরী গ্রহণ ও চাকুরী ত্যাগ প্রসংগ
কোলকাতা প্রেসিডেন্সী কলেজে বি.এ. ক্লাসে পড়াবস্থায় হঠাৎ করে পড়াশুনা বন্ধ করে সেনাবাহিনীর কমান্ডার পদে চাকুরীতে প্রবেশ করেন ।বাবাজী সুঠাম দেহের কারনে ঐ গুরুত্বপূন পদে চাকুরী পান । ঐ পদে বাঙালী দের সংখ্যা খুবই কম ছিল । চাকুরী অবস্থায় তিনি পাঞ্ছাবে কিছুদিন ট্রেনিংদেন । ট্রেনিং দিয়ে তাদের কে ভীষণ হিংস্র বানানো হতো । বিভিন্ন খাবারের ও ট্রেনিং এ মাধ্যমে মানবিক দিকগুলো নষ্ট করে দিতো , বাবাজীর চাকুরীর প্রতি মন উঠে গেলো কিন্তু কি করা য়ায় এখান থেকে উদ্ধার পাওয়া খুব কঠিন ।অবশেষে একদিন জনৈক পাঠান বোস অফিসারের সহায়তায় ভীষণ গোপনীয় ভাবে জীবন বাজী রেখে কৌশলে চাকুরী থেকে পলায়ন করে দেশে ফিরে আসেন ।
অনেক দিন বাবাজী বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে বেরান । অবশেষে বাবাজী ভারতের বধমান গোলসীতে তার মেঝ ভাই হররাল দের বাড়িতে আশ্রয় নেন । এদিকে তিনি প্রায় এক বছর অতিবাহিত করেন ।রাষ্ট্রীয় পট পরিবতনে খোজার চাপ অন্তে আন্তে বন্ধ হয়ে গেলো । পলাতক অবস্থায় বাবাজী একান্ত নিভৃতে ঈশ্বরেরই সাধনা শুরু করে দেন । নিয়মিত ভাবে গীতা পাঠ সহ বিভিন্ন ধমীয় গ্রন্থাদি পড়াশুনা করেন ।
জয় নিতাই গৌর হরি বল