ভক্তদের মাছ খাওয়ার ইচ্ছে পূর্ন হলো না
১৯৭৪ সনে বাবাজী ভক্ত সাথীদের নিয়ে রামগতি যাবার পথে তার এক ভক্ত শ্যামকুন্ড বাবুর বাসায় যান । শ্যামকুন্ড বাবুর তিন ছেলে তাই তার একান্ত ইচ্ছা একটি কন্যা সন্তানের । তিনি বাবাজীর কাছে ভক্তি ভরে মনের ইচ্ছা ব্যাক্ত করেন । বাবাজী ভক্তের আকুলতা দেখে অবশেষে প্রভূর নামে আশীর্বাদ করেন । সেদিন ছিল পূর্নিমা ঠিক বছরাধিক পরে এক পূর্নিমার দিনে শ্যাম কুন্ডের ঘর আলোকিত করে জন্ম নেয় একটি কন্যা সন্তানের । কন্যার নাম রাখা হয় পূর্ণিমা ।
যেদিন বাবাজী আশির্বাদ করেন সেদিন কতিপয় ভক্তের ইচ্ছে হলো মাছ খাওয়ার । ভক্তরা বাবাজীর অজান্তে অন্য বাড়ীতে বড় বড় ইলিশ মাছ রান্না করে খাবারের আয়োজন করল।অত্যান্ত যত্নের সাথে নানান মশলাপাতি দিয়ে রান্না করা হল মাছ। খেতে গিয়ে অবাক হয়ে গেল সকলে। মাছ মুখে দিয়ে থু থু করে ফেলে দিল ,স্বাদ ভীষন তেতো যা নিমের তিক্ততাকেও হার মানায় । ভক্তরা বুঝতে পারল যে এতো আর কিছু নয় বাবাজীর নীলা । পরে তারা বাবাজীর কাছে অপরাধ মার্জনার জন্য অনুরোধ করলো । বাবাজী হাসলেন আর বললেন ধর্ম কাজে এসে ধর্মীয় ভাব ও পবিত্রতা বজায় রাখতে হয় :।
জয় নিতাই গৌর হরি বল